SaiF UddiN
Writer...: SAIF UDDIN
..
ইমরান সবে মাত্র নবম শ্রেনীতে উঠল! এরই মধ্যে ক্লাস এইট এ থাকতে একটি মেয়েকে ভালবেসে ফেলে! মেয়েটি আর কেও না ওর কাছের বন্ধু নিশি!
-
ইমরান সারাটা ক্লাস নিশির দিকে তাকিয়ে থাকত। নিশিও মাঝে মাঝে তাকাত! ইমরান আর নিশি ক্লাস থ্রী থেকে একসাথে পরছে। হাই স্কলে উঠার পরে তারা একসাথেই কোচিং করতো। কোনো এক কারন থাকাই ক্লাস ৮ এ ইমরান কোচিং ছেরে দেয়! তারপর থেকেই ইমরান আর নিশির কথোপকথন কম হতো। এরই মধ্যে কেন জানি ইমরান নিশি খুব মিস করতে থাকে। তারপরে কোনও ছেলের সাথে কথা বলতে দেখলেই ওর অনেক রাগ উঠত।
`
ইমরান বুঝতে শুরু করে ও নিশিকে ভালবাসতে শুরু করে।
রোজ সকাল ৭:২০ মিনিট এ নিশি যেখানে কোচিং করে সেই গলিতে দারিয়ে থাকতো আর নিশিকে দেখতো লুকিয়ে লুকিয়ে!
এখন ইমরানের ঘুম হয়না! সে একদিন ভোর ৫:৩০ উঠে ওর বাসার কাছে চলে যায় শুধু ওকে দেখার জন্য কিন্তু পায় না। তারপরেও যায়, না যেয়ে থাকতে পারে না।
`
ইমরানের এমন আচারন দেখে নিশি বুজতে পারে যে ও কী চাইছে! নিশিও আজকাল ইমরানের দিকে তাকিয়ে থাকে। আর ইমরানকে অন্য মেয়েদের থেকে দূরে থাকতে বলে। ইমরান ও বুঝতে পারে নিশিও ওকে ভালবাসে। কিন্তু ভয়ে কেও কাওকে বলে না।
`
৯ এ ২য় সাময়িকের শেষ পরীক্ষার দিন নিশি ইমরাকে ধানমন্ডি লেকের একটা নিদিষ্ট স্থানে আস্তে বলে, ইমরানতো মহা খুশি।
~
ঠিক পরীক্ষা শেষ হবার পরেই ইমরান ঝিগাতলা থেকে দৌড়াতে দৌড়াতে লেকে যায়। (রাস্তায় প্রচুর জ্যাম ছিল তাই)
লেকে যাওয়ার পর সেই নিদিষ্ট স্থানে নিশিকে দেখতে পায় বাদাম এর প্যকেট নিয়ে বসে আছে! ইমরান নিশির থেকে একটু দূরে যেয়ে দাড়াতেই নিশি ধমক দিয়ে বলে ওর পাশে বস্তে। নিশির পাশে বসতেই ইমরান ঘামাতে থাকে ওর হাত-পা কাপতে শুরু করে।
`এই দিকে নিশি ওকে বাদামের প্যাকেট তা দেয় আরর বলে 'এই নে বাদাম খা' ইমরান কিচ্ছুই বলতে পারছে না। নিশি আবার বলা শুরু করল''
~
নিশি : তুই কিছু বলবি??
-
ইমরান : .........
_
নিশি : ওই কিছু বলবি না আমি যাব?? (রেগে গিয়ে)
-
ইমরান : ইয়ে মানে..... (ভয়ে ভয়ে)
-
নিশি : আমি গেলাম থাক তুই (উঠে গিয়ে)
-
ইমরান : দাড়া দাড়া!! ইয়ে মানে 'ভালবাসি'!! (নিশির কানের কাছে আস্তে করে বল্ল)
`
নিশি : কাকে?
-
ইমরান : তুই কী মজা করস তোর কানে বলছি আর বলছ কা কে!! হুহ
-
নিশি : হুম। এবার হাতটা ধর!
-
ইমরান প্রথমে ভয় পেলেও পরেরে হাতটি ধরে ঘুরতে থাকে নিজ আনন্দে!!
আজ ইমরান মহা খুশি বলতে গেলে খুশিতে আত্নহারা।
~
এভাবেই রাগ-অভিমান , আনন্দ -ঝগড়া দিয়ে খুব ভালই কাটছিল তাদের দিনগুলো। ইমরান যেন ওকে ছাড়া আর কিচ্ছু বুঝে না! সারাদিন শুধু নিশি আর নিশি। আর পড়ালেখা করবে কী বইয়ের ভিতরেও সে নিশিকে দেখে।
`
`
ইদানীং নিশিকে কেমন যেন সন্দেহ করছে ইমরান! কারনটা হলো নিশি ওর সাথে খুব কম কথা বলছে আর ওর তুলনা নিজের ক্লাসমেটদের সাথে করছে। যা ইমরানে আরো হতাশ করে তুলে, খুব কস্ট পায় সে কিন্তু কিছুই বলে না, কারন ও নিশি অনেক ভালবাসে আর ওকে নিয়েই থাকতে চায় আর ও চাইনা এই ভালবাসায় কোনো আচ পরুক!
`
আর কত্ত সহ্য করবে ইমরান এখন নিশি ওকে ইগনোর করে বলে, অবহেলা করতে শুরু করে! এইসব সহ্য করতে পারছে না ইমরান। নিশি কীভাবে এমনটা করতে পারে আমার সাথে এই ভেবে ইমরানের চোখ বেয়ে জল পড়তে থাকে।
`
আজ ইমরান খুব সাহস করেই নিশিকে বলেই ফেলল কী সমস্যা তোমার এমন ইগনোর করতেছ কেন তুমি..?
`
নিশি খানিকটা রেগেই বলল 'দেখ তুই শুধুই আমার বন্ধু ঠিক আছে আর কিচ্ছুইনা!
`
ইমরানের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ছে। ইমরান বলল মানে কী এতদিন যা ছিল তা কী?
`
এতদিন বন্ধুই ছিলি। আর আমার বিএফ ও আছে। ওর সাথে আমার বিয়ে ঠিক হইছে। এটা আরো ৬বছর পর হবে।
-
ইমরান কিছু বলছে না, ওর চোখের অশ্রু বলছে আর বলেই যাচ্ছে!
`
ইমরানের বন্ধুরা ওকে সান্তনা দেয় না এখন বলে 'কিরে মামা ছ্যাকা খাইয়্যা ব্যক্যা হইয়্যা গেলি। আজ ইমরানের বন্ধুরাও এইসব অনুভূতির মজা উড়াচ্ছে।
এই কস্টে ইমরান কাঁদছে প্রতিটি রাত। প্রতিটি রাত সে তার বুকে চিন চিন ব্যথ্যা অনুভব করছে,, যা কখনো হইনি। চোখ গুলো ফুলে উঠছে তার।
`
এভাবেই দীর্ঘ ৩মাস যাওয়ারর পর অনেক কিছু বুজেই ইমরান অনেকটাই ভাল হতে শুরু করে। বুঝতে শুরু করে মেয়েটি কী টাইপের ছিল 'চরিত্রহীন মেয়ে' এই ভেবে ইমরান হাসে কিন্তু এই হাসির ভেতরে লুকিয়ে আছে কান্না যা আর কেও দেখে না!
`
ইমরান শুধু ভাবে 'আচ্ছা আমি তী ওকে খুব ভালবাসতাম ও এমনটা করলো ক্যান ' সত্যি কারের ভালবাসার কী কোনো দাম নেই এই দুনিয়ায় ' কেন আজ ভালবাসা পায় সেই প্লেবয় গুলো যারা মেয়েদের অনুভূতি গুলো নিয়ে খেলে। ওইসব তো শুধু অভিনয় ' কেন আমি তো অভিনয় করিনি তোমাত সাথে, যদি করতাম তাহলে হয়তো তুমি আজ আমায় ছেরে চলে যেতে না!
`
`
ইমরানের হাজার কস্টের মধ্যেও আজ একা, ওর বন্ধু গুলোই যেন হারিয়ে গেছে ওর থেকে! এখন সে সারাদিনই ঘরে পরে থাকে আর এই সব অতিত ভেবে হাসে!
`…
নতুন করে যাদের উপর বিলিভ করে তারাই ওকে অবহেলা করে, সে তার বন্ধু গুলোর জন্য অনেক কিছুই করতে রাজি কিন্তু ওকে যেন সব্বাই খেলনার পুতুল ভেবে দূরে ঠেলে দেয়, আর আরো একরাশ কস্ট দিয়ে দেয়! এখন ইমরান ছোট্ট ছোট্ট অবহেলা পেলেও বুকে কস্ট ভড়ে উঠে আর চোখ দিয়ে পানি পড়তেই থাকে। এখন সে খুব অল্পতেই যে কাওকে আপন করে নেয় আর পায় শুধু অবহেলা আর কস্ট। `
কাওকে কস্টে দেখলে যেন ওর ও ভীষন মন খারাপ হয়ে যায়, কারো কস্ট সহ্য করতে পারে না সে। সে আজ কী, সে নিজেও জানেনা, নিজেকেও মাঝে মাঝে হারিয়ে ফেলে, আজ সে নিজেকে খুব অসহায় বলে মনে করছে খুব। সে জানে তার চোখের পানি মুল্যহীন কারো কাছে এর দাম নেই। সে আজ নিরুপায়। একটি কস্ট তাকে যেন আরো হাজারো কস্টের মধ্য দিয়ে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। সে আজ খুব কাদে, প্রতিটি রাতে কাদে খুব, কেন কাদে তার জবাব যেন নেই, তার বুকের মাঝের ব্যথ্যাটাও বাড়ছে... বাচতে চাইছে না সে, প্রতিনিয়ত মরতে চায় কিন্তু পারে না..
`
`
সে সবে মাত্র ক্লাস নাইনে পড়ে............
~
~
--( কারো জীবন কাহিনী নিয়ে লেখা)
Writer...: SAIF UDDIN
..
ইমরান সবে মাত্র নবম শ্রেনীতে উঠল! এরই মধ্যে ক্লাস এইট এ থাকতে একটি মেয়েকে ভালবেসে ফেলে! মেয়েটি আর কেও না ওর কাছের বন্ধু নিশি!
-
ইমরান সারাটা ক্লাস নিশির দিকে তাকিয়ে থাকত। নিশিও মাঝে মাঝে তাকাত! ইমরান আর নিশি ক্লাস থ্রী থেকে একসাথে পরছে। হাই স্কলে উঠার পরে তারা একসাথেই কোচিং করতো। কোনো এক কারন থাকাই ক্লাস ৮ এ ইমরান কোচিং ছেরে দেয়! তারপর থেকেই ইমরান আর নিশির কথোপকথন কম হতো। এরই মধ্যে কেন জানি ইমরান নিশি খুব মিস করতে থাকে। তারপরে কোনও ছেলের সাথে কথা বলতে দেখলেই ওর অনেক রাগ উঠত।
`
ইমরান বুঝতে শুরু করে ও নিশিকে ভালবাসতে শুরু করে।
রোজ সকাল ৭:২০ মিনিট এ নিশি যেখানে কোচিং করে সেই গলিতে দারিয়ে থাকতো আর নিশিকে দেখতো লুকিয়ে লুকিয়ে!
এখন ইমরানের ঘুম হয়না! সে একদিন ভোর ৫:৩০ উঠে ওর বাসার কাছে চলে যায় শুধু ওকে দেখার জন্য কিন্তু পায় না। তারপরেও যায়, না যেয়ে থাকতে পারে না।
`
ইমরানের এমন আচারন দেখে নিশি বুজতে পারে যে ও কী চাইছে! নিশিও আজকাল ইমরানের দিকে তাকিয়ে থাকে। আর ইমরানকে অন্য মেয়েদের থেকে দূরে থাকতে বলে। ইমরান ও বুঝতে পারে নিশিও ওকে ভালবাসে। কিন্তু ভয়ে কেও কাওকে বলে না।
`
৯ এ ২য় সাময়িকের শেষ পরীক্ষার দিন নিশি ইমরাকে ধানমন্ডি লেকের একটা নিদিষ্ট স্থানে আস্তে বলে, ইমরানতো মহা খুশি।
~
ঠিক পরীক্ষা শেষ হবার পরেই ইমরান ঝিগাতলা থেকে দৌড়াতে দৌড়াতে লেকে যায়। (রাস্তায় প্রচুর জ্যাম ছিল তাই)
লেকে যাওয়ার পর সেই নিদিষ্ট স্থানে নিশিকে দেখতে পায় বাদাম এর প্যকেট নিয়ে বসে আছে! ইমরান নিশির থেকে একটু দূরে যেয়ে দাড়াতেই নিশি ধমক দিয়ে বলে ওর পাশে বস্তে। নিশির পাশে বসতেই ইমরান ঘামাতে থাকে ওর হাত-পা কাপতে শুরু করে।
`এই দিকে নিশি ওকে বাদামের প্যাকেট তা দেয় আরর বলে 'এই নে বাদাম খা' ইমরান কিচ্ছুই বলতে পারছে না। নিশি আবার বলা শুরু করল''
~
নিশি : তুই কিছু বলবি??
-
ইমরান : .........
_
নিশি : ওই কিছু বলবি না আমি যাব?? (রেগে গিয়ে)
-
ইমরান : ইয়ে মানে..... (ভয়ে ভয়ে)
-
নিশি : আমি গেলাম থাক তুই (উঠে গিয়ে)
-
ইমরান : দাড়া দাড়া!! ইয়ে মানে 'ভালবাসি'!! (নিশির কানের কাছে আস্তে করে বল্ল)
`
নিশি : কাকে?
-
ইমরান : তুই কী মজা করস তোর কানে বলছি আর বলছ কা কে!! হুহ
-
নিশি : হুম। এবার হাতটা ধর!
-
ইমরান প্রথমে ভয় পেলেও পরেরে হাতটি ধরে ঘুরতে থাকে নিজ আনন্দে!!
আজ ইমরান মহা খুশি বলতে গেলে খুশিতে আত্নহারা।
~
এভাবেই রাগ-অভিমান , আনন্দ -ঝগড়া দিয়ে খুব ভালই কাটছিল তাদের দিনগুলো। ইমরান যেন ওকে ছাড়া আর কিচ্ছু বুঝে না! সারাদিন শুধু নিশি আর নিশি। আর পড়ালেখা করবে কী বইয়ের ভিতরেও সে নিশিকে দেখে।
`
`
ইদানীং নিশিকে কেমন যেন সন্দেহ করছে ইমরান! কারনটা হলো নিশি ওর সাথে খুব কম কথা বলছে আর ওর তুলনা নিজের ক্লাসমেটদের সাথে করছে। যা ইমরানে আরো হতাশ করে তুলে, খুব কস্ট পায় সে কিন্তু কিছুই বলে না, কারন ও নিশি অনেক ভালবাসে আর ওকে নিয়েই থাকতে চায় আর ও চাইনা এই ভালবাসায় কোনো আচ পরুক!
`
আর কত্ত সহ্য করবে ইমরান এখন নিশি ওকে ইগনোর করে বলে, অবহেলা করতে শুরু করে! এইসব সহ্য করতে পারছে না ইমরান। নিশি কীভাবে এমনটা করতে পারে আমার সাথে এই ভেবে ইমরানের চোখ বেয়ে জল পড়তে থাকে।
`
আজ ইমরান খুব সাহস করেই নিশিকে বলেই ফেলল কী সমস্যা তোমার এমন ইগনোর করতেছ কেন তুমি..?
`
নিশি খানিকটা রেগেই বলল 'দেখ তুই শুধুই আমার বন্ধু ঠিক আছে আর কিচ্ছুইনা!
`
ইমরানের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ছে। ইমরান বলল মানে কী এতদিন যা ছিল তা কী?
`
এতদিন বন্ধুই ছিলি। আর আমার বিএফ ও আছে। ওর সাথে আমার বিয়ে ঠিক হইছে। এটা আরো ৬বছর পর হবে।
-
ইমরান কিছু বলছে না, ওর চোখের অশ্রু বলছে আর বলেই যাচ্ছে!
`
ইমরানের বন্ধুরা ওকে সান্তনা দেয় না এখন বলে 'কিরে মামা ছ্যাকা খাইয়্যা ব্যক্যা হইয়্যা গেলি। আজ ইমরানের বন্ধুরাও এইসব অনুভূতির মজা উড়াচ্ছে।
এই কস্টে ইমরান কাঁদছে প্রতিটি রাত। প্রতিটি রাত সে তার বুকে চিন চিন ব্যথ্যা অনুভব করছে,, যা কখনো হইনি। চোখ গুলো ফুলে উঠছে তার।
`
এভাবেই দীর্ঘ ৩মাস যাওয়ারর পর অনেক কিছু বুজেই ইমরান অনেকটাই ভাল হতে শুরু করে। বুঝতে শুরু করে মেয়েটি কী টাইপের ছিল 'চরিত্রহীন মেয়ে' এই ভেবে ইমরান হাসে কিন্তু এই হাসির ভেতরে লুকিয়ে আছে কান্না যা আর কেও দেখে না!
`
ইমরান শুধু ভাবে 'আচ্ছা আমি তী ওকে খুব ভালবাসতাম ও এমনটা করলো ক্যান ' সত্যি কারের ভালবাসার কী কোনো দাম নেই এই দুনিয়ায় ' কেন আজ ভালবাসা পায় সেই প্লেবয় গুলো যারা মেয়েদের অনুভূতি গুলো নিয়ে খেলে। ওইসব তো শুধু অভিনয় ' কেন আমি তো অভিনয় করিনি তোমাত সাথে, যদি করতাম তাহলে হয়তো তুমি আজ আমায় ছেরে চলে যেতে না!
`
`
ইমরানের হাজার কস্টের মধ্যেও আজ একা, ওর বন্ধু গুলোই যেন হারিয়ে গেছে ওর থেকে! এখন সে সারাদিনই ঘরে পরে থাকে আর এই সব অতিত ভেবে হাসে!
`…
নতুন করে যাদের উপর বিলিভ করে তারাই ওকে অবহেলা করে, সে তার বন্ধু গুলোর জন্য অনেক কিছুই করতে রাজি কিন্তু ওকে যেন সব্বাই খেলনার পুতুল ভেবে দূরে ঠেলে দেয়, আর আরো একরাশ কস্ট দিয়ে দেয়! এখন ইমরান ছোট্ট ছোট্ট অবহেলা পেলেও বুকে কস্ট ভড়ে উঠে আর চোখ দিয়ে পানি পড়তেই থাকে। এখন সে খুব অল্পতেই যে কাওকে আপন করে নেয় আর পায় শুধু অবহেলা আর কস্ট। `
কাওকে কস্টে দেখলে যেন ওর ও ভীষন মন খারাপ হয়ে যায়, কারো কস্ট সহ্য করতে পারে না সে। সে আজ কী, সে নিজেও জানেনা, নিজেকেও মাঝে মাঝে হারিয়ে ফেলে, আজ সে নিজেকে খুব অসহায় বলে মনে করছে খুব। সে জানে তার চোখের পানি মুল্যহীন কারো কাছে এর দাম নেই। সে আজ নিরুপায়। একটি কস্ট তাকে যেন আরো হাজারো কস্টের মধ্য দিয়ে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। সে আজ খুব কাদে, প্রতিটি রাতে কাদে খুব, কেন কাদে তার জবাব যেন নেই, তার বুকের মাঝের ব্যথ্যাটাও বাড়ছে... বাচতে চাইছে না সে, প্রতিনিয়ত মরতে চায় কিন্তু পারে না..
`
`
সে সবে মাত্র ক্লাস নাইনে পড়ে............
~
~
--( কারো জীবন কাহিনী নিয়ে লেখা)
Comments
Post a Comment