Writer : SAIF UDDIN
.
.
নিলয় গ্রামীণফোন কাস্টমার
কেয়ারে কাজ করে।প্রতিদিন এর
কাজে যাওয়ার সময়
একটা মেয়েকে দেখত সম্ভবত এখানকার
মহিলা কলেজের ছাত্রী।
মেয়েটা দেখতে খুবি সুন্দর আর বিশেষ
করে তার হাসিটা যে কেউ এই
হাসি দেখেই পাগল হয়ে যাবে।
মেয়েটা ও মাঝে মাঝে নিলয়ের
দিকে আড় চোখে দেখত আর
মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে মুখ
ঘুরিয়ে নিত।প্রায় ১মাস
হয়ে গেছে মেয়েটার প্রতি নিলয়ের
একটা আকর্ষন তৈরি হয়েছে যেদিন
মেয়েটা কে দেখতে পায়
না সে দিনটাই যেন নিলয়ের জন্য
যন্ত্রনার একটা দিন সারা দিন
টেনশনে থাকবে মেয়েটার কিছু
হয়েছে নাকি।কিন্তু এখন পর্যন্ত
মেয়েটার নামই জানা হয়নি নিলয়ের
আর বন্ধুদের ও বলেনি কারণ
হারামী গুলা যদি একবার
জানতে পারে তাহলে শহর
ফাটাতে কতক্ষন।অন্যদিকে নিলয়ের
বিয়ের জন্য নিলয়ের বাবা-
মা মেয়ে খোঁজছেন কয়েক জায়গায়
দেখেছেন তবে নিলয়ের পছন্দ
হয়নি সে তো মনে মনে ওই নাম
না জানা মেয়েটা কেই মনের
অজান্তেই ভালবেসে ফেলেছে।
বাসায় মেয়ে কেন পছন্দ হয়
না সেটা নিয়ে এক প্রকার চাপ সৃষ্টি হয়
নিলয়ের উপর শেষ পর্যন্ত বলেই দেয় নিলয়
যে আমি একজন কে পছন্দ করি।
নাম কি কোথায় বাসা নিলয়ের
মা জানতে চান।
জানিনা তবে জেনেই
তোমাকে বলছি নিলয়ের উত্তর
শুনে রিতিমত অবাক হন নিলয়ের মা।
অবেশেষে মেয়েটার ঠিকানা বের
করেছে সাথে নাম ও মেয়াটার নাম
অদ্রি এখকার মহিলা কলেজ এর অনার্স
ফাইনাল ইয়ার এর ছাত্রী।
তবে একটা সমস্যা আছে মেয়েটা কথা
বলতে পারে না সে টা জন্ম থেকেই।
এই কথা শুনে নিলয়ের বাবা-
মা বিয়েতে মত দেন না আর নিলয় ও
মেয়েটাকে ভূলার চেষ্টা করে কিন্তু
না যত ভূলতে চায় ততই
মনে পরে আসলে অদ্রিকে বেশি ভালবেসে
ফেলেছি নিজে নিজের সাথেই
কথা বলে নিলয়।অবশেষে নিলয়ের
একটাই
কথা বিয়ে করতে হলে অদ্রিকে ছাড়া আর
কাউকে করব না।দুই পরিবারের মতেই
বিয়েটা হয়।অদ্রি ও নিলয়
কে ভালবাসত কিন্তু সেটা নিলয়
বিয়ের পরে জানতে পেরেছে।
অদ্রি কথা না বলতে পারলেও অদ্রির
মনের কথা ঠিকি নিলয় বুঝে যায়।আজ
২বছর হয়েছে নিলয় আর অদ্রির
বিয়ে হয়েছে তাদের মাঝে নতুন
অতিতি ও এসেছে অদ্রির সাথে মিল
করে অধরা নাম রেখেছে নিলয়।
★হয়ত প্রতিটা ভালবাসাতেই
বাধা থাকতেই পারে কিন্তু সেই
বাধা টা যে টপকে ভালবাসার
মানুষটাকে যে আপন করে নিয়েছে সেই
সত্যিকারের ভালবেসেছিল।
.
.
নিলয় গ্রামীণফোন কাস্টমার
কেয়ারে কাজ করে।প্রতিদিন এর
কাজে যাওয়ার সময়
একটা মেয়েকে দেখত সম্ভবত এখানকার
মহিলা কলেজের ছাত্রী।
মেয়েটা দেখতে খুবি সুন্দর আর বিশেষ
করে তার হাসিটা যে কেউ এই
হাসি দেখেই পাগল হয়ে যাবে।
মেয়েটা ও মাঝে মাঝে নিলয়ের
দিকে আড় চোখে দেখত আর
মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে মুখ
ঘুরিয়ে নিত।প্রায় ১মাস
হয়ে গেছে মেয়েটার প্রতি নিলয়ের
একটা আকর্ষন তৈরি হয়েছে যেদিন
মেয়েটা কে দেখতে পায়
না সে দিনটাই যেন নিলয়ের জন্য
যন্ত্রনার একটা দিন সারা দিন
টেনশনে থাকবে মেয়েটার কিছু
হয়েছে নাকি।কিন্তু এখন পর্যন্ত
মেয়েটার নামই জানা হয়নি নিলয়ের
আর বন্ধুদের ও বলেনি কারণ
হারামী গুলা যদি একবার
জানতে পারে তাহলে শহর
ফাটাতে কতক্ষন।অন্যদিকে নিলয়ের
বিয়ের জন্য নিলয়ের বাবা-
মা মেয়ে খোঁজছেন কয়েক জায়গায়
দেখেছেন তবে নিলয়ের পছন্দ
হয়নি সে তো মনে মনে ওই নাম
না জানা মেয়েটা কেই মনের
অজান্তেই ভালবেসে ফেলেছে।
বাসায় মেয়ে কেন পছন্দ হয়
না সেটা নিয়ে এক প্রকার চাপ সৃষ্টি হয়
নিলয়ের উপর শেষ পর্যন্ত বলেই দেয় নিলয়
যে আমি একজন কে পছন্দ করি।
নাম কি কোথায় বাসা নিলয়ের
মা জানতে চান।
জানিনা তবে জেনেই
তোমাকে বলছি নিলয়ের উত্তর
শুনে রিতিমত অবাক হন নিলয়ের মা।
অবেশেষে মেয়েটার ঠিকানা বের
করেছে সাথে নাম ও মেয়াটার নাম
অদ্রি এখকার মহিলা কলেজ এর অনার্স
ফাইনাল ইয়ার এর ছাত্রী।
তবে একটা সমস্যা আছে মেয়েটা কথা
বলতে পারে না সে টা জন্ম থেকেই।
এই কথা শুনে নিলয়ের বাবা-
মা বিয়েতে মত দেন না আর নিলয় ও
মেয়েটাকে ভূলার চেষ্টা করে কিন্তু
না যত ভূলতে চায় ততই
মনে পরে আসলে অদ্রিকে বেশি ভালবেসে
ফেলেছি নিজে নিজের সাথেই
কথা বলে নিলয়।অবশেষে নিলয়ের
একটাই
কথা বিয়ে করতে হলে অদ্রিকে ছাড়া আর
কাউকে করব না।দুই পরিবারের মতেই
বিয়েটা হয়।অদ্রি ও নিলয়
কে ভালবাসত কিন্তু সেটা নিলয়
বিয়ের পরে জানতে পেরেছে।
অদ্রি কথা না বলতে পারলেও অদ্রির
মনের কথা ঠিকি নিলয় বুঝে যায়।আজ
২বছর হয়েছে নিলয় আর অদ্রির
বিয়ে হয়েছে তাদের মাঝে নতুন
অতিতি ও এসেছে অদ্রির সাথে মিল
করে অধরা নাম রেখেছে নিলয়।
★হয়ত প্রতিটা ভালবাসাতেই
বাধা থাকতেই পারে কিন্তু সেই
বাধা টা যে টপকে ভালবাসার
মানুষটাকে যে আপন করে নিয়েছে সেই
সত্যিকারের ভালবেসেছিল।
Comments
Post a Comment